১৭ই সেপ্টেম্বর ২০০০, লা মাসিয়ায় যোগ দেয়া ১৩বছরের ছোট্ট লিও এখন এই গ্রহের সেরা ফুটবলার। দেখতে দেখতে কেটে গেছে পনেরটি বছর। নানা চড়াই উৎরাই প...
১৭ই সেপ্টেম্বর ২০০০, লা মাসিয়ায় যোগ দেয়া ১৩বছরের ছোট্ট লিও এখন এই গ্রহের সেরা ফুটবলার। দেখতে দেখতে কেটে গেছে পনেরটি বছর।
নানা চড়াই উৎরাই পেরিয়ে তিনি আজ এই অবস্থানে। নিজের কাঁধে বয়ে চলেছেন কোটি সমর্থকের প্রত্যাশার চাপ।
চলুন এক নজরে দেখে নিই লিওর ক্যারিয়ারের ১৫টি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা।
১.ফেব্রুয়ারি ২০০১ এ বার্সার অনূর্ধ্ব ১৩দলের হয়ে অভিষেক ঘটে এবং মাত্র দ্বিতীয় ম্যাচেই পায়ের ফিবুলা ভেঙ্গে মারাত্বক ইনজুরিতে পড়েন।
২. ১৬ নভেম্বর ২০০৩ এ মাত্র ১৬ বছর ১৪৫দিন বয়সে পোর্তোর বিপক্ষে ফ্রেন্ডলি ম্যাচে রাইকার্ডের হাত ধরে বার্সার হয়ে অভিষেক।
৩.একই সিজনে ১১ই মার্চ ২০০৪, বার্সার বি দলের হয়ে অফিসিয়ালি অভিষেক।
৪. ১৬ অক্টোবর ২০০৪, লা লীগায় এস্পানিয়লের বিপক্ষে মূল দলের হয়ে অভিষেক।
৫. ১লা মে ২০০৫, নিঃসন্দেহে মেসির জীবনের অন্যতম স্মরনীয় দিন।রোণির পাস থেকে আলবাসেতের বিপক্ষে বার্সার জার্সি গায়ে প্রথম গোল করেন।
৬.২০০৫ এর ২৪ জুন, ১৮ বছরে পা রাখেন এবং প্রাপ্ত বয়সে প্রথম ক্যাম্প ন্যু এ নেমেই গাম্পার ট্রফিতে জুভেন্টাসের বিপক্ষে অসাধারণ পারফর্ম করে সারা বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দেন।
৭. ১০ই মার্চ ২০০৭, মাত্র ১৯ বছর বয়সেই ক্যারিয়ারের প্রথম হ্যাট্রিক এবং সেটি এল ক্লাসিকোতে।
৮. ২৭ মে ২০০৯, রোমের অলিম্পিকো স্টেডিয়ামে প্রথম বারের মত ইউসিএল ফাইনাল খেলতে নেমেই জাভির পাস থেকে সেই বিখ্যাত হেডে গোল।
৯. ১৯ ডিসেম্বর ২০০৯, ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে অন্তিম সময়ে গোল করে ইতিহাসের প্রথম ক্লাব হিসেবে বার্সাকে হেক্সা জেতান।
১০. ০২নভেম্বর ২০১২, অ্যান্তোর কোল আলো করে থিয়াগোর জন্ম।
১১. ৯ নভেম্বর ২০১২,এক ক্যালেন্ডার ইয়ারে ১৯৭২ সালে করা গার্ড মুলারের ৮৬ গোলের রেকর্ড ভাঙ্গেন এবং সর্বমোট ৯১ গোল করে বছর শেষ করেন।
১২. জানুয়ারি ৭, ২০১৩,ক্রুইফ,প্লাতিনি আর বাস্তেনের তিন বার ব্যালন জয়ের রেকর্ড ভেঙ্গে ৪র্থ ব্যালন ডি'অর জয়।
১৩. ২২ নভেম্বর ২০১৪, সেভিয়ার বিপক্ষে হ্যাট্রিক করে টেলমো জারার লা লীগায় ২৫৩ গোলের রেকর্ড ভাঙ্গেন।
১৪. এর তিন দিন পরেই অ্যাপয়েলের বিপক্ষে ভাঙ্গেন রিয়াল লিজেন্ড রাউলের ইউসিএলে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ড।
১৫. গত রাতে স্পর্শ করেছেন ইউসিএলে ১০০ ম্যাচের মাইলফলক।
নানা চড়াই উৎরাই পেরিয়ে তিনি আজ এই অবস্থানে। নিজের কাঁধে বয়ে চলেছেন কোটি সমর্থকের প্রত্যাশার চাপ।
চলুন এক নজরে দেখে নিই লিওর ক্যারিয়ারের ১৫টি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা।
১.ফেব্রুয়ারি ২০০১ এ বার্সার অনূর্ধ্ব ১৩দলের হয়ে অভিষেক ঘটে এবং মাত্র দ্বিতীয় ম্যাচেই পায়ের ফিবুলা ভেঙ্গে মারাত্বক ইনজুরিতে পড়েন।
২. ১৬ নভেম্বর ২০০৩ এ মাত্র ১৬ বছর ১৪৫দিন বয়সে পোর্তোর বিপক্ষে ফ্রেন্ডলি ম্যাচে রাইকার্ডের হাত ধরে বার্সার হয়ে অভিষেক।
৩.একই সিজনে ১১ই মার্চ ২০০৪, বার্সার বি দলের হয়ে অফিসিয়ালি অভিষেক।
৪. ১৬ অক্টোবর ২০০৪, লা লীগায় এস্পানিয়লের বিপক্ষে মূল দলের হয়ে অভিষেক।
৫. ১লা মে ২০০৫, নিঃসন্দেহে মেসির জীবনের অন্যতম স্মরনীয় দিন।রোণির পাস থেকে আলবাসেতের বিপক্ষে বার্সার জার্সি গায়ে প্রথম গোল করেন।
৬.২০০৫ এর ২৪ জুন, ১৮ বছরে পা রাখেন এবং প্রাপ্ত বয়সে প্রথম ক্যাম্প ন্যু এ নেমেই গাম্পার ট্রফিতে জুভেন্টাসের বিপক্ষে অসাধারণ পারফর্ম করে সারা বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দেন।
৭. ১০ই মার্চ ২০০৭, মাত্র ১৯ বছর বয়সেই ক্যারিয়ারের প্রথম হ্যাট্রিক এবং সেটি এল ক্লাসিকোতে।
৮. ২৭ মে ২০০৯, রোমের অলিম্পিকো স্টেডিয়ামে প্রথম বারের মত ইউসিএল ফাইনাল খেলতে নেমেই জাভির পাস থেকে সেই বিখ্যাত হেডে গোল।
৯. ১৯ ডিসেম্বর ২০০৯, ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে অন্তিম সময়ে গোল করে ইতিহাসের প্রথম ক্লাব হিসেবে বার্সাকে হেক্সা জেতান।
১০. ০২নভেম্বর ২০১২, অ্যান্তোর কোল আলো করে থিয়াগোর জন্ম।
১১. ৯ নভেম্বর ২০১২,এক ক্যালেন্ডার ইয়ারে ১৯৭২ সালে করা গার্ড মুলারের ৮৬ গোলের রেকর্ড ভাঙ্গেন এবং সর্বমোট ৯১ গোল করে বছর শেষ করেন।
১২. জানুয়ারি ৭, ২০১৩,ক্রুইফ,প্লাতিনি আর বাস্তেনের তিন বার ব্যালন জয়ের রেকর্ড ভেঙ্গে ৪র্থ ব্যালন ডি'অর জয়।
১৩. ২২ নভেম্বর ২০১৪, সেভিয়ার বিপক্ষে হ্যাট্রিক করে টেলমো জারার লা লীগায় ২৫৩ গোলের রেকর্ড ভাঙ্গেন।
১৪. এর তিন দিন পরেই অ্যাপয়েলের বিপক্ষে ভাঙ্গেন রিয়াল লিজেন্ড রাউলের ইউসিএলে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ড।
১৫. গত রাতে স্পর্শ করেছেন ইউসিএলে ১০০ ম্যাচের মাইলফলক।
COMMENTS